• মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জামায়াত আমির-মাইলস্টোনে নিহতের সংখ্যা বিশ্বাস করি না, এরচেয়ে সংখ্যা বেশি হবে গুরুতর ৩০ জনের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক-বার্ন ইনস্টিটিউট হিজলায় ঠিকাদারি না পেয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি নেতা, বন্ধ করে দিলেন ড্রেন নির্মাণ কাজ বরিশালে জামিনে মুক্তি পেলেন বাস্তুহারা দল নেতা মনির চলাচলের রাস্তায় বাউন্ডারি দেয়াল, গুটিয়ে দিলো স্থানীরা বিমানবন্দরে বরিশালের আওয়ামী লীগ নেতা আটক বরিশালে বাস চাপায় শ্রমিক দলের কর্মী নিহত জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিন: রুহুল কবীর রিজভী বরিশাল বিএনপির মামলায় ছাত্রলীগ নেতা আটক বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে মৃত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের কফিন মিছিল

গ্রামপুলিশ সদস্যের নাক ফাটিয়ে দিল বিএনপি কর্মী

প্রতিনিধি / ৬৬ পড়া হয়েছে
প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিব ও গ্রামপুলিশের সদস্যকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় এক বিএনপি কর্মীর স্ত্রীর জন্মনিবন্ধনে দেরি হওয়ায় দলীয় নেতাকর্মীরা তাদের ওপর চড়াও হন বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কামারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। আহত গ্রামপুলিশ আব্দুল গণি মিয়া কামারপাড়া ইউনিয়নের কিশামত বাগছী গ্রামের নীল মিয়ার ছেলে।

গণি মিয়া বলেন, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয় বিএনপি নেতা মানিক মিয়ার স্ত্রী পরিষদে জন্মনিবন্ধন নিতে আসেন। তখন সহকারী সচিব বেলাল মিয়া সেবা দিতে বিলম্ব করেন।

পরে সেবা নিতে আসা নারী ফিরে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর স্থানীয় বিএনপি নেতা শহিদুল ইসলাম সোনাসহ ২৫-৩০ জনের একটি দল এসে সচিবকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। এ সময় আমিসহ অন্যান্য গ্রামপুলিশ পরিস্থিতি থামাতে গেলে পরিষদের সদস্য হারুন মিয়ার ভাই হুমায়ুন মিয়া উত্তেজিত হয়ে আমাকে ঘুষি দিয়ে নাক ফাটিয়ে দেন।

অভিযুক্ত হুমায়ুন মিয়া কামারপাড়া ইউনিয়নের মধ্যহাটবামুনি গ্রামের আব্দুল হাই মিয়ার ছেলে। তিনি ওই পরিষদের সদস্য হারুন মিয়ার ভাই ও কামারপাড়া ইউনিয়নের একজন বিএনপি কর্মী।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শহিদুল ইসলাম সোনা ও হুমায়ুন মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের পাওয়া যায়নি। কামারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য হারুন মিয়া বলেন, একটি পক্ষ আমার ভাই হুমায়ুন মিয়াকে ব্যবহার করে আব্দুল গণি মিয়াকে মারধর করেছে। গণি মিয়াকে ইউনিয়ন পরিষদে থাকা লোকজন আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

ইউপি চেয়ারম্যান এআরএম মাহফুজার রহমান বলেন, ঘটনার সময় আমি পরিষদে ছিলাম না। গ্রামপুলিশকে মারধর ও সচিবকে লাঞ্ছিত করার বিষয়টি ইউএনও স্যারকে জানানো হয়েছে।

সাদুল্লাপুর থানার ওসি তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। এ ঘটনায় একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ রকম আরো সংবাদ...
https://slotbet.online/