উজিরপুর প্রতিনিধিঃ বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার ওটরা ইউনিয়নের কেশবকাঠী গ্রামে ২ মাস অতিবাহিত হলেও ধর্ষণের চেষ্টা ঘটনায় মামলার আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় আতঙ্কে ছাত্রীর পরিবার।উল্লেখ্য ১৫/৬/২০২৫ ইং তারিখ রাত ২টার দিকে কেশবকাঠী গ্রামের ৮ম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীকে মশাং গ্রামের হারুন মল্লিকের ছেলে লম্পট মোঃ সিফাত মল্লিক(২১) ওই ছাত্রীর শয়ন কক্ষে প্রবেশ করে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
এসময় ডাকচিৎকার করলে লন্পট সিফাত মল্লিক সটকে পড়ে। এ ঘটনায় ৯/৭/২০২৫ ইং তারিখ ছাত্রীর মাতা লাকি আক্তার বাদী হয়ে অভিযুক্ত সিফাত মল্লিক ও মোঃ সোহেল মল্লিক,মোঃ হাফেজ হাওলাদারের বিরুদ্ধে মোকাম বরিশাল বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেন।
সে মামলায় এ পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার না করায় আতঙ্কে ছাত্রীর পরিবার। সুত্রে জানা যায় কেশবকাঠী ছাত্রীর একই বাড়িতে লম্পট সিফাত মল্লিক তার নানা বাড়িতে বসবাস করে। এ সুযোগেই ওই ছাত্রীকে লম্পট সিফাত মল্লিক স্কুলে যাওয়া আসার পথে বিভিন্ন সময় কু-প্রস্তাব দেয়।
এতে রাজি না হওয়ায় তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ ব্যপারে ছাত্রীর মাতা মামলার বাদী লাকি আক্তার সাংবাদিকদের জানান ২ মাস অতিবাহিত হলেও মামলার কোন আসামিকে গ্রেফতার করেছেনা পুলিশ।এছাড়া মামলার এক আসামি হাফেজ হাওলাদার ও অভিযুক্ত সিফাত মল্লিকের ভাই সেনা সদস্য হাবিব মল্লিক মামলা তুলে নেয়াসহ বিভিন্ন ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে আসছে।
তাদের হুমকির মুখে পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে আতঙ্কে রয়েছি। অভিযুক্ত সিফাত মল্লিক ঘটনার পর থেকে পালিয়ে থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এদিকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেছেন ছাত্রীর পরিবার।
https://slotbet.online/