• বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ০১:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
জামায়াত আমির-মাইলস্টোনে নিহতের সংখ্যা বিশ্বাস করি না, এরচেয়ে সংখ্যা বেশি হবে গুরুতর ৩০ জনের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক-বার্ন ইনস্টিটিউট হিজলায় ঠিকাদারি না পেয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি নেতা, বন্ধ করে দিলেন ড্রেন নির্মাণ কাজ বরিশালে জামিনে মুক্তি পেলেন বাস্তুহারা দল নেতা মনির চলাচলের রাস্তায় বাউন্ডারি দেয়াল, গুটিয়ে দিলো স্থানীরা বিমানবন্দরে বরিশালের আওয়ামী লীগ নেতা আটক বরিশালে বাস চাপায় শ্রমিক দলের কর্মী নিহত জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিন: রুহুল কবীর রিজভী বরিশাল বিএনপির মামলায় ছাত্রলীগ নেতা আটক বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে মৃত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের কফিন মিছিল

পটুয়াখালীর সেনানিবাসের নাম ‘পটুয়াখালী সেনানিবাস’ করার দাবিতে স্মারকলিপি

প্রতিনিধি / ২৮ পড়া হয়েছে
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: পটুয়াখালীর লেবুখালীতে অবস্থিত সেনানিবাসের নাম ‘পটুয়াখালী সেনানিবাস‘ করার দাবিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি দেন পটুয়াখালী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আন নাহিয়ান।

এসময় পটুয়াখালী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আন নাহিয়ান সাংবাদিকদের বলেন, ‘গত ১০ মার্চ পতিত স্বৈরাচর শেখ হাসিনার নামে থাকা পটুয়াখালীর লেবুখালীতে অবস্থিত ক্যান্টনমেন্টের নতুন নামকরণ করা হয় ‘বরিশাল সেনানিবাস’।

পটুয়াখালী জেলার মধ্যে অবস্থিত এ ক্যান্টনমেন্টের নাম ‘পটুয়াখালী সেনানিবাস’ না করে ‘বরিশাল সেনানিবাস’ করায় পটুয়াখালীর সচেতন নাগরিক, সিভিল সোসাইটি, সিনিয়র সিটিজেনস ও সর্বস্তরের মানুষ সরকারের এ সিদ্ধান্তে বিব্রত ও সংক্ষুব্ধ অনুভব করছে।’

তিনি বলেন, ‘২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পটুয়াখালীর লেবুখালীতে ১৫৩২ একর জমির ওপর দেশের ৩১তম এ সেনানিবাস উদ্বোধন করা হয়। উক্ত জমির দাগ, খতিয়ান, মৌজা সব কাগজপত্রে লেবুখালী, পটুয়াখালী লেখা।

তবে আংশিক কিছু অংশ বরিশাল জেলার মধ্যে পরেছে। ভৌগোলিকভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ যেহেতু পটুয়াখালী জেলাধীন, এমনকি প্রতিরক্ষা অধিদপ্তরের প্রজ্ঞাপনেও পটুয়াখালীর লেবুখালী ইউনিয়নের নাম মেনশন করা হয়েছে।’

এর আগে বুধবার রাতে সংবাদ সম্মেলন করে পটুয়াখালী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। এসময় দাবি আদায়ের লক্ষ্যে পটুয়াখালীবাসীর পক্ষ থেকে তিনিটি কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

১৩ মার্চ জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেস্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন। ১৪ মার্চ সেনানিবাস সংলগ্ন দুমকিতে অবস্থিত পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চত্তরে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি।

১৫ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ প্রতিরক্ষা অধিদপ্তর ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পটুয়াখালীর সিনিয়র সিটিজেন নাগরিকদের পদচারণার মাধ্যমে জোরালো অনুরোধ ও প্রচেষ্টা চালানো।

দাবি আদায় না হলে ২৬ মার্চ বিকেল ৩টায় পটুয়াখালী শিল্পকলা একাডেমিতে নাগরিক সমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ রকম আরো সংবাদ...
https://slotbet.online/