• রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
জামায়াত আমির-মাইলস্টোনে নিহতের সংখ্যা বিশ্বাস করি না, এরচেয়ে সংখ্যা বেশি হবে গুরুতর ৩০ জনের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক-বার্ন ইনস্টিটিউট হিজলায় ঠিকাদারি না পেয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি নেতা, বন্ধ করে দিলেন ড্রেন নির্মাণ কাজ বরিশালে জামিনে মুক্তি পেলেন বাস্তুহারা দল নেতা মনির চলাচলের রাস্তায় বাউন্ডারি দেয়াল, গুটিয়ে দিলো স্থানীরা বিমানবন্দরে বরিশালের আওয়ামী লীগ নেতা আটক বরিশালে বাস চাপায় শ্রমিক দলের কর্মী নিহত জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিন: রুহুল কবীর রিজভী বরিশাল বিএনপির মামলায় ছাত্রলীগ নেতা আটক বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে মৃত ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের কফিন মিছিল

মার্চ ফর ফেলানী, নেতৃত্ব দেবেন সারজিস আলম

প্রতিনিধি / ৫০ পড়া হয়েছে
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: কুড়িগ্রামে মার্চ ফর ফেলানি নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম শাখা।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে কুড়িগ্রাম কলেজ মোড়স্থ অফিসার্স ক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে কুড়িগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদ জানান, জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা ‘মার্চ ফর ফেলানী’ উপলক্ষে পথযাত্রা করবেন। এতে নেতৃত্ব দেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কুড়িগ্রাম জেলা সংগঠক মুকুল মিয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখার আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ নাহিদ, সদস্য সচিব ফয়সাল আহমেদ সাগর ও মুখ্য সংগঠক সাদিকুর রহমান।

মূল বক্তব্য তুলে ধরে ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানীকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যার পর অমানবিকভাবে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। এ ছাড়াও সীমান্তে নানাভাবে বিএসএফ মানুষ হত্যা করেই চলেছে।

বিগত নতজানু আওয়ামী সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে শাসন আমলে ভারতের এমন হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। তাই বর্তমান ছাত্র-জনতার সরকারের আমলে ফেলানী হত্যার বিচারসহ সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে জাতীয়ভাবে আন্দোলন শুরু করা হবে কুড়িগ্রাম থেকে।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) কুড়িগ্রামে সারজিস আলমসহ জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কুড়িগ্রামে এসে পথসভাসহ আন্দোলন শুরু করবেন। এটি কুড়িগ্রাম থেকে শুরু হলেও তা জাতীয় কর্মসূচি হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

এই কর্মসূচির মাধ্যমে ভারতের এমন সীমান্ত হত্যা বন্ধ করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের কাছে দাবি করা হবে। এটি আন্তর্জাতিক ইস্যু হিসেবে আমরা সরকারের সহায়তায় ভারতকে দাবি জানাব। আর দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ রকম আরো সংবাদ...
https://slotbet.online/